বেস্টুর প্রেমে - রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প শেষ পর্ব - নিবর অনুভূতি

মঙ্গলবার, ৪ জুন, ২০২৪

বেস্টুর প্রেমে - রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প শেষ পর্ব



সারমিন এবারো কিছু বললো না,, তাই বললাম,

জানি চরিএহীন আমি, খারাফ ছেলে তাই বলে কথা বলবি না আমার সাথে,,

.

একথা বলতেই ও যেটা করলো তা কখনো কল্পনাও করিনি আমি,

.

সারমিন আমার মাথার চুল দু হাত দিয়ে খামছি মেরে দরে মাথাটা টেনে ওর মুখের কাছে এনে ঠোটের সাথে ঠোট মিলিয়ে দিলো,💏

খুব রেগে ছিলো আমার উপর,ওর চুমুতেই বেস বুঝাযাচ্ছে

চুল গুলো আরো জোরে খামছিমেরে দরে, ঠোটে চুমুক দিয়ে দরেছে,😘

ওর কাজিন রা দেখে অবাক হোয়ে, হা করে মুখে হাত দিয়ে থাকলো,,🙊

সারমিন কিছুক্ষন পর একটা ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিয়ে কাদতে কাদতে দৌরে উপরে চোলে গেলো,,

আমি ধাক্কা সামলাতে না পেরে সোপাতে পরে গেলাম,,😷

.

কি হলো এত ক্ষন,, মাথাইতো নষ্ট করে দিলো,😇

ওর কাজিন রা কাছে এসে বললো,,বেস রোমান্টি তো আপনারা,,😵

আমিঃতোমরা যা ভাবছো, আসলে তা না,,😷

সুমনাঃহুম দেখলাম তো,,একজন আরেকজনের ঠোটের উস্ন ছোয়া নিচ্ছেন,,😱

.

আরোহীঃ যান,বাহিরে আপুদের গাড়ি আছে, এগিয়ে দিয়ে আসবে,,

.

আমি আর কিছু না বলে বাহিরে চোলে আসলাম,

কান্না করার কথা আমার,, সে জায়গায় কান্না করছে ও,,

.

বাহিরে এসে ছাদের দিকে তাকাতেই দেখলাম, সারমিন ছলোছলো চোখে তাকিয়ে আছে আমার দিকে,,

আমি গাড়িতে গিয়ে বসলাম,,

গাড়ির কাচ নামিয়ে আবার তাকালাম ছাদের দিকে,,।

এখনো তাকিয়ে আছে আমার দিকে,, চোখের পানি চিক চিক করছে সারমিনের গালে,,, আমার চোলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে আছে,,,,

বাসায় এসে সুয়ে পরলাম,,

সকালে মামাবাসা থেকে বাবা ফোন দিয়ে বললো,,জনি তোর আম্মু এখানে এসে অসুস্থ হোয়ে পরেছে,,

আমিঃবলো কি,, কিভাবে,,

বাবাঃজানি না,,বারবার তোকে আসতে বলতেছে,,,

আমিঃআচ্ছা আমি আজ বিকালেই আসছি,,

বাবাঃআচ্ছা চোলে আসিস,,

.

সারমিন কে জানানো দরকার,, বিকালে চোলে যাবো,,

তাই সারমিনের ফোনে কল দিলাম,,

ফোন বন্ধ বলছে,

বেস কয়েক বার কল দিলাম, কিন্তু ফোন বন্ধ বলছে,,

আমার উপর রাগ করে ফোন বন্ধ করে রেখেছে, 

.

বাসে বসে বসে সারমিনের ফোনে অনেক ট্রাই করলাম,,

কিন্ত ফোন বন্ধ বলছে,,

.

অবশেষে মামার বাসায় গিয়ে পৌছালাম,

শন্তান কাছে থাকলে মায়েরা এমনেই ভালো হোয়ে যায়,,

যার প্রমান আজ পেলাম,,

রাতে মা নিজ হাতে আমাকে খাইয়ে দিলো,,

তার পরের দিন, মামাদের এখানের কারেন্ট ট্যান্সমিটারে কি যেনো সমস্যা হোয়ে কারেন্ট চোলে গেছে,,

কারেন্ট না থাকার কারনে মোবাইল বন্ধ হোয়ে গেলো,

.

আজ তিনদিন দরে ফোন বন্ধ,,

সবার সাথে যোগাযোগ বন্ধ,,

সারমিন পাগলিটা কি করছে কে জানে,,

ফোন কি এখন বন্ধ করে রেখেছে কিনা জানিনা,,

.

কারেন্ট আসতে আরো দু দিন লাগবে,, 

.

মোট পাচদিন পর কারেন্ট আসলো,,

পন্চম দিন রাতে আসলো কারেন্ট,,

চার্যে রেখে মোবাইল ওপেন করলাম,,

ওপেন করতেই বেস কতগুলো মেসেজ আর কল দেখতে পেলাম,,

আপনারা কি ভাবছেন কে দিতে পারে,,

.

হুম ঠিক দরেছেন,, সব গুলোই সারমিন দিয়েছে,,

যেই মুহুর্তে কল দেবো, ঠিক তখনই সারমিন কল দিলো,,

কল রিসিব করতেই,,

সারমিনঃওই কুওা তোর ফোন বন্ধ কেনো,, তোরে খুন করমু কুওা,, বিলাই। তোর বাসা টালা মারা কেনো,, কি হলো কথা বলছিস না কেনো,,

.

আমিঃফোনে চার্য ছিলোনা,,আর আমি এখন মামা বাসায়,,

সারমিনঃতোর মামা বাসার এড্রেস বল,, আমি এখনই আসবো,,

আমিঃকেনো,,

সারমিনঃতোকে দেখতে,, তারাতারি বল,

আমিঃপাগল হলি নাকি,, এই রাতে আসবি,,, 

সারমিনঃহ্যা পাগল হইছি,,তুই বলবি কি না বল,,

আমিঃদেখ পাগলামি করিস না,, দুদিন পর আমি আসতেছি,,

সারমিনঃআমি এত কিছু শুনতে চাচ্ছি না,

আমিঃআরে পাগলি এত রাতে আসবি, লোকে কি বলবে,, তাছারা মা বাবাও এখানে,, তাদের কি বলবো আমি,,

সারমিনঃআমি এত কিছু শুনতে চাচ্ছি না,, তুই বলবি কি না,, আমি কিন্ত কিছু একটা করে বসবো,,

আমিঃপাগল হলি নাকি,, কি আজেবাজে বকিছিস,, 

সারমিনঃতাহলে তুই বলবিনা, ঠিক আছে দেখ কি করি,,

আমিঃপাগলামি করিস না,, আচ্ছা বলছি,,..........এই ঠিকানায় চোলে আসিস,,

আর সাবধানে আসিস,,

বুঝিনা কি পাগলামি শুরু করেছে,,

.

রাত ১১ টার দিকে সারমিন এসে পৌছালো,,

কিরকম শুকিয়ে গেছে,,চুল গুলো এলোমেলো,,

কিরকম যেনো হোয়ে গেছে,,,

.

সারমিন আমার দিকে মায়া ভরা চোখে তাকিয়ে আছে,,ওর চোখ যেনো কথা বলছে,,

.

আমিঃ কি যে পাগলামি করিস না তুই,,চল ভিতরে চল,,

বাবা মা সহ সবাই ড্রইং রুমে বসে আছে,,

সারমিন কে দেখে সবাই কেমন করে যেনো আমার দিকে তাকাচ্ছে,,

আমিঃআব্বু আম্মু ও হলো সারমিন, আমার ফ্রেন্ড,,

সারমিন এরা আমার আব্বু আম্মু,,

সারমিন সোজা গিয়ে আব্বু আম্মুর পা ছুয়ে ছালাম করলো,,

মাঃথাক থাক পা ছোয়া লাগবে না,, কি লক্ষি মেয়ে,,,

মুখটা এমন শুকনো কেনো,,, কিছু পেটে পরেনি,,

সারমিন মাথা নারিয়ে না বললো,,

আম্মুঃএই টেবিলে খাবার বার মেয়েটার খুদা লাগছে,,

আমিঃআগে ফ্রেস হোয়ে নিক,,

আম্মুঃ যা তানিয়ার রুমে নিয়ে যা,,(তানিয়া আমার মামাতো বোন)

সারমিনকে ফ্রেস হোতে পাঠালাম,,

কিছুক্ষন পর ওকে ডাকার জন্য রুমে গেলাম,,

গিয়ে শুনি তানিয়া সারমনিকে বলছে,,কি এত রাতে ফ্রেন্ডের টানে আসছো নাকি, ,প্রেমিকের টানে,,

সারমিনঃধ্যাত জানিনা আমি,,

(কিছুটা লজ্জা পেয়ে বললো সারমিন)

আমি বাহির থেকে বললাম,, সারমিন তোর হলে খেতে আয়,,

রাতে সবাই এক সাথে খেয়ে যে যার রুমে ঘুমাতে চোলে গেলো,, সারমিনকে তানিয়ার রুমে ঘুমাতে দেওয়া হলো,,

সবাই সবার মতো সুয়ে পরলো,,আমি কিছুক্ষন মোবাইলে এফবি চালিয়ে লাইটটা বন্ধ করে সুয়ে পরলাম,,

হঠাৎ অন্ধকারে কেউ একজন আমার মাথায় হাত রাখলো,,

সুবাসটা বলে দিচ্ছে এ আর কেউ নয় সারমিন,

.

আমিঃসারমিন,,

সারমিনঃহুম,,

আমিঃতুই এখানে কি করছিস,,কেউ দেখলে খারাফ ভাববে,,

সারমিন আমার হাত দরে বললো,ছাদে আয় কথা আছে,,

আমিঃপাগল হলি নাকি, এত রাতে,, কেউ দেখে ফেললেই সর্বনাস হোয়ে যাবে,,

সারমিনঃকেউ দেখবেনা,,

আমিঃযা বলার সকালে বলিস,

সারমিনঃতুই আসবি নাকি সবাইকে জাগাবো,,

আমিঃতুই না আসলে,,, চল,,

.

ওকে নিয়ে ছাদে যেতেই,

আমাকে জড়িয়ে দরে কেদে দিলো,,

আমি ঃএই সারমিন কি করছিস,, ছার,,হঠাৎ তোর কি হলো,,ছার কেউ দেখে ফেলবে,,

সারমিনঃখুব ভালোবেসে ফেলেছিরে তোকে,, ফিরিয়ে দিস না,,

আমি ঃ কি যাতা বলছিস! 

সারমিনঃ তোকে ছারা আমি চলতে পারবো না রে,, প্লিজ তোর বুকের ভিতর জড়িয়ে রাখ আমায়,,

আমিঃআগে ছার,, কেউ এভাবে দেখলে খুব সর্বনাস হোয়েযাবে,,

সারমিনঃনা ছারবো না,, বল ভালোবাসি, এ কদিন ঠিক মতো খেতে পারিনি, ঘুমোতে পারিনি,,

আমিঃছার আগে,,

সারমিনঃনা ছারবোনা,,

.

এক পর্যায় সারমিন কে ছারিয়ে ঠাসস করে একটা থাপ্পর বসিয়ে দিলাম সারমিনের গালে,,

নিজেও হতবাক হোয়ে গিয়েছি,, কি করলাম আমি,,

সারমিন আমার দিকে কিছু ক্ষন তাকিয়ে থেকে কাদতে কাদতে নিচে চলে গেলো,,আমি পিছন থেকে অনেকবার ডাকলাম, কিন্তু আমার কোনো কথাই শুনলো না,,

আমি রুমে এসে ঘুমানোর চেষ্টা করলাম,কিন্তু সারমিন মাঝে মাঝে এমন কাজ করে যে ওকে নিয়ে ভাবতে ভাবতে রাত পার হোয়ে যায়,,

.

সকালে সারমিন তার হ্যান্ড ব্যাগ নিয়ে চোলে যাচ্ছে,,

আমি পিছন থেকে, ওর হাত টেনে দরলাম,,

ও আমার দিকে রাগী চোখে তাকিয়ে এক জটকায় হাত ছারিয়ে নিলো,,

আমি আবার হাত টেনে দরলাম,,

এবারও হাত ছারিয়ে নিলো,,

ভালোই খেপেছে,,

এবার ওর হাতের ব্যাগ টেনে দরলাম,,।

ওমা সেকি রাগী লুক নিয়ে আমার দিকে তাকালো,, ভয়ে ছেরে দিলাম,

সারমিন কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে তারপর হাতের ব্যাগটা আমার দিকে ছুরে মেরে বললো,,কুওা এখন আটকাস কেন,,

আটকাবি না,,

তারপর হনহন করে চোলে গেলো,,ব্যাগটাও নিলো না,,

.

ফোনে কয়েকবার কল দিলাম,কিন্তু দরলো না,, বার বার কেটে দিচ্ছে,,

মেয়েটা সবসময় আমায় টেনশনে রাখে,,

কে জানে রাগ করে আবার গাড়ী এক্সিডেন্ট করেছে কি না,,

নাহ,,,এ মেয়ে আমায় শান্তিতে থাকতে দেবে না,,

দুপুর হলো,,কোনো খোজ পেলাম না সারমিনের,,

কল ও দরছে না,,

বিকালে রুমে আদসোয়া হোয়ে 

বসে আছি,,

ঠিক সেসময় কারো হাসির শব্দ পেলাম,,

রুম থেকে বের হোয়ে ড্রইং রুমে গিয়ে তো আমি বেস অবাক ,

সারমিন এসেছে, সাথে তার বাবাকে নিয়ে,,

আমার বাবার সাথে আংকেল কি নিয়ে যেনো হাসাহাসি করছে,,,

সারমিন আমার মা বাবার মাঝখানে বসে আছে,,

আমাকে দেখে মুখটা বেংচি কেটে অন্যদিকে ফিরিয়ে নিলো,,,

তারপর.

আংকেল ঃভাইসাহেব আমার মেয়েটা দেখেন কেদে কেদে চোখ কি করছে,,আজ আমার ডুবাই যাওয়ার কথা ছিলো,,কিন্তু মেয়ে আমার কল করে কেদে দিয়ে একাকার করে ফেললো,,

তাইতো চোলে আসতে হলো,,

এখন ভাইসাহেব আমার মেয়েটাকে আপনাদের মেয়ে করে নেন,,

আব্বুঃ তাতো নেবোই, এমন লক্ষি মেয়ে কেউ হাত ছারা করে,,রাতে যখন আপনার মেয়ে আসলো, তখনই বুঝতে পেরেছি,,,আমার ছেলের সাথে আপনার মেয়ের যে কিছু একটা আছে,,

আংকেলঃতাহলে তো আমার মেয়েকে আপনার গরের লক্ষি করতে কোনো সমস্যা নেই কি বলেন ব্যায়াই সাহেব,,

আব্বু ঃকি যে বলেন ব্যায়াই সাহেব, আপনার মতো একজন সম্মানিত লোকের সাথে আত্তিয়তা করা তো ভাগ্যের ব্যাপার,,

মাঝখান থেকে আমি বললাম,,আমার সমস্যা আছে

.

সবাই আমার দিকে অবাক হোয়ে তাকালো ,,

সারমিন চোখ বড় বড় করে চেয়ে আছে,,এই যেনো গিলে খাবে,,

.

আংকেলঃতোমার কি সমস্যা বাবা,আমার মেয়ে কি খারাফ,,

আমিঃতা না,আংকেল,,ও অনেক ভালো একটা মেয়ে,,

আংকেলঃ তা হলে সমস্যা কোথায়?

আমিঃও দেখতে খুব সুন্দর, খুব ভালোএকটা মেয়ে,, আমি চাই না, আমার মতো একটা সাধারন ছেলের সাথে ওর জীবন জরাক,,ও অনেক ভালো উচু যায়গায় বিয়ে হবে,

আমি চাই ও সুখি থাকুক,,

.

এত ক্ষন সারমিন কিছু বলেনি,কিন্তু আমি এ কথা বলতেই,বসা থেকে উঠে সবার সামনে আমার হাত দরে টেনে রুমে নিয়ে গিয়ে রুমের দরজা আটকিয়ে দিলো,,

.

আমিঃএই কি করছিস,দেখ উলটাপালটা কিছু করবি না,বাহিরে সবাই আছে,,

সারমিনঃ কুওা আজ সব করবো,,,খুব ভালোবাসি তো তাই এমন করছিস,,

আমিঃ??

আমার চুপ থাকা দেখে,,এবার গলা চেপে দরলো,,

সারমিনঃ চুপ করে আছিস কেনো কুওা,, তোকে আজ মেরে ফেলবো,, আমাকে বিয়ে করবি না,,তোর মু.......

আর কিছু বলতে দিলাম না,, 

ঠোট দিয়ে ওর মুখ বন্ধ করে দিলাম,

আর কত অভিমান করে থাকবো,, 

কিছুক্ষন পর ছেরে দিলাম,,

অশান্ত মেয়েটা যেনো ঠোটের ছোয়ায় নিমিশেই শান্ত হোয়ে গেলো,,

সারমিন বুকের ভিতর কয়েকটা কিল দিয়ে বললো,সয়তান একটা,,আমাকে ভালোবাসিনা তাই না, এখন চুমু দিলি কেনো,,

আমি আরো শক্ত করে সারমিন কে জড়িয়ে দরলাম,,

সারমিন বুকের ভিতর মুখ গুজে আমাকেও জড়িয়ে দরলো,,

বেস কিছুক্ষন পর সারমিন বুকের ভিতর থেকে মুখ বের করে বললো,,এবার ছার,, সবাইকে বলতে হবে তো,, আর রুম থেকে বের হোয়ে সবাইকে হ্যা বলবি,,

আমিঃওকে,,

.

আব্বু আর আংকেলকে হ্যা বলে দিলাম,,

তারা বিয়ের দিন ঠিক করলো,,

এর পর সারমিন আর আমার বিয়েটা খুব দুমদাম করে হলো,,

বাসর রাতে দুজন খাটে বসে আছি,,

আমি পুতুলের দিকে তাকিয়ে বললাম,,তোকে খুব সুন্দর লাগছে,,

সারমিনঃওই তুমি এখনো তুই তুই করে বলবে,,

আমিঃআচ্ছা সরি,,, তা তুমি আমার মতো কিটপতঙ্গের সাথে নিজেকে জরালে কেনো,,

এ কথা বলতেই সারমিন আমাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে বুকের উপর চেপে বসলো,,

সারমিনঃ কি বললি তুই,,আবার এসব,,আজ তোকে এমন শাস্তি দেবো জিবনেও আর এসব কথা মুখে আনবি না,,

আমিঃসরি ভু......আর বলতে দিলো না,,

ঠোটের উপর হামলা করা শুরু করে দিলো,,

এ যে রোমান্টিক আক্রমন,,

এরকম আক্রমনের শিকার আমি রোজ হতে চাই,,,

এ যুদ্ধে কোনো হার জিত নেই, আছে শুধু ভালোবাসা,,,,।😍

.

.... ...সমাপ্ত............