সিনিয়র মেয়ে যখন আদুরে বউ শেষ পর্ব
রুমে বসে বসে বোর হচ্ছিলাম তাই ব্যালকনিতে এসে দাঁড়ালাম রেলিং এ হাত রেখে আর চারিদিকে তাকাতেই দেখি একটা মেয়ে হাত নাড়ছে। কি ব্যাপার হাত নাড়ছে কেন?
ওহ বুঝলাম হয়তো দিয়ার কেউ চেনাজানা হবে মানে ফ্রেন্ড। তাই আমি হেসে আমিও হাত নাড়লাম আর মেয়েটার দিকে তাকিয়েই রইলাম আর মেয়েটা কি যেন ইশারা করতে লাগলো। আমি বুঝতে না পারছি সেটা ওকে ইশারা করতেই ও আমায় উপরের দিকে ডাকলো মানে ছাদে যেতে বলছে। আমি কোনো কিছু না ভেবে ব্যালকনী থেকে রুমে গেলাম আর সানগ্লাসটা চোখে দিয়ে এবার ছাদে যাবো ঠিক তখনই দিয়া আমার সামনে কোমড়ে হাত দিয়ে....
-- কি ব্যাপার কই যাবা?(দিয়া)
-- তোমার একটা ফ্রেন্ড আমায় ছাদে ডাকলো তাই যাচ্ছি। (আমি)
দিয়া এবার আমার দিকে তাকিয়ে....
-- কিহহহ আমার ফ্রেন্ড তাও এবার এখানে?
-- জ্বি তোমারই ফ্রেন্ড আমায় ছাদে ডাকলো, আচ্ছা সরো কি বলছে দেখে আসি।
সাথে সাথে আমার চোখে কড়া চোখ রেখে....
-- আমার ফ্রেন্ড নাকি তোমার অন্যকেউ হুম বাসার বাইরে পা ফেলে দেখো তোমার আমি কি অবস্থা করি ।
আমি তো ভাই কিছুই বুঝতেছিনা......! তাই আমি মাথা চুলকে....
-- আরে ওটা কি সত্যিই তোমার ফ্রেন্ড না, তাহলে আমি যে একটু আগে ব্যালকনিতে গিয়েছিলাম তাহলে তখন একটা মেয়ে আমায় দেখে হাত নাড়ছিলো কেন?
দিয়া আমার কথায় না বিশ্বাস করে....
-- মিথ্যা বলবে না অভ্র একদম আমার সহ্য হয় না
-- আরে সত্যি বলছি, বিশ্বাস না হলে ছাদে চলো সেখানেই প্রমান হয়ে যাবে
-- ওকে চলো, আচ্ছা তুমি কি মেয়েটার মুখটা দেখেছো?
-- না দেখেছি তবে বুঝতে পারিনি ঠিক মতো।
দিয়া আরো রেগে...
-- ওরে কুত্তা তারমানে মেয়েটার দিকে তুই ভালোভাবেই তাকিয়েছিলি তোর চোখগুলো না যদি আজ আমি খুলে নিতে পারি আমার নামও দিয়া নয়।
এটা বলেই আমার জামার কলারটা টেনে ধরলো আর কচমচ দাঁতে দাঁত ঘষছে।
আমি তো মনে হয় আজ সারা
তাই আমি হেসেহেসে....
-- আরে আমি তো মজা করছিলাম, ওখানে কোনো মেয়েই ছিলো না।
দিয়া এবার আমার ক্লোজে এসে....
-- আবার মিথ্যা আমি বুঝি কিছু দেখিনি তাই না।
উফফফফফফ আল্লাহ এই মেয়ে তো ভারী ঝগড়ুটে
-- আচ্ছা বাব্বাহ সরি।
মেয়েটা আরো রেগে এবার....
-- কিসের সরি হুম
আমিও আর থাকতে না পেরে....
-- ঐ হ্যালো আমি তোমার স্বামী ওকে নট গোলাম সো গলা নীচে
কারন আমি একটু এমনই কারোর রাগ বেশিক্ষন সহ্য করতে পারি না।
আমার কথাটা দিয়া শুনতেই আমার কলার ছেড়ে দিলো আর মাথা নিচু করে.....
-- মাফ করে দাও, আমার এই ভুল আর কোনোদিন হবে না।
মেয়েটার এমন মিনমিনে ভয়েসটা শুনে আমার মনটা কেমন করে উঠলো, নিজেকে দোষী মনে হচ্ছে এখন, কেন যে ওকে রাগ দেখালাম এখন বেশি নিজেরই কষ্ট হচ্ছে, হ্যাঁ ভাই রাগী মানুষরা রাগে অনেককিছুই বলে দেয় বাট তার কিছু পরেই তার বলা ভুল কথা গুলো তাকে আফসোস করায়।
দিয়া মাথা নিচু করে আমার সামনে থেকে চলে গেলো।
আমিও সোফায় এসে কপালে হাত দিয়ে বসে রইলাম।
কিছুক্ষন পর আবারো দিয়া রুমে আসতেই আমি.....
-- ওই শোনো..... (আমি)
দিয়া মাথা নিচু করে আমার সামনে এসে দাঁড়ালো...
-- জ্বি বলো। (দিয়া)
-- পাশে এসে বসো।
-- না, আমি গোসলে যাচ্ছি।
-- আচ্ছা চলো তাহলে ওখানে গিয়েই কথা বলি।
-- কোথায়?
-- এই যে তুমি গোসলে যাচ্ছো সেখানে।
দিয়া সাথে সাথে আমার সাইডে এসে বসলো আর মাথা নিচু করে...
-- বলো কি বলবা?
-- সরি।
দিয়া মাথা নেড়ে...
-- ইটস ওকে।
আমি এবার দিয়ার বামহাতের উপর একটা চুমু খেয়ে ওর দিকে তাকালাম আর হাল্কা হেসে...
-- আই লাভ ইউ।
দিয়ার মনটা এখনো খারাপ আমি বুঝতে পারছি তবুও দিয়া আমার দিকে তাকিয়ে মিথ্যা হাসি নিয়ে....
-- ওকে তাহলে আমি এখন গোসলে যাই।
আমি এবার হাল্কা হেসে....
-- চলো আজ তোমায় কোলে তুলে নিয়ে গিয়ে গোসল করিয়ে দেবো।
দিয়া এবার আমার সামনে এসে....
-- তুমি আমার স্বামী, কোনো গোলাম সো এটা না করলেই বেটার।
উফফফ মেয়েরা ভাই এরকমই, যে কথাটা তাদের মাথায় ঢুকে যায় সেটা আর বের করা সম্ভব না।
আমি হাল্কা হেসেহেসে ওর নাকের উপর আমার নাক ঘষে...
-- আমার বৌটা বুঝি আমার কথায় কষ্ট পেয়েছে।
-- নাহ পাইনি, শুধু বুঝে গেছে এই দিয়ার জায়গাটা কোথায়।
আমি এবার আমার বুকের বামপাশে হাত রেখে....
-- এই এই খানে।
দিয়া খানিকটা খুশি হয়ে.....
-- মিথ্যা কথা বলবা না, জানো আমি পছন্দ করি না।
আমি এবার ওর হাতটা আমার বুকে রেখে দিয়ে.....
-- বিশ্বাস করো আর নাই করো তবে আমার হার্টে চলা প্রতিটা হার্টবির্ট তোমায় বুঝিয়ে দেবে তোমার জায়গা আমার জীবনে কোথায় আর কতখানি।
দিয়া অভিমানী স্বরে....
-- তাহলে তখন বকলে কেন আমায়? আমার বুঝি কষ্ট হয় না। (দিয়া হাল্কা কান্না করতে করতে)
আমি এবার সামনে কান ধরে....
-- সরি বাবা ভুল হয়ে গেছে।
-- উহহহহহহহ ভুল, আর যেন না হয় তাহলে কিন্তু আর কথা বলবো না
আমি এবার হাল্কা হেসে....
-- আচ্ছা মহারানী। এবার কোলে তুলি....
-- উহু আমার পা আছে, আর তুমি তো দুষ্টামি করবা ওখানে গিয়েও।
-- উহু করবো না শুধু দেখবো।
-- কি দেখবা শুনি?
-- ঈদের চাঁদ
সাথে সাথে দিয়া লজ্জায় আমার বুকে মাথা লুকিয়ে....
-- উহহহহ তাই না, ওসব হচ্ছে না।
-- কেন হবে না আমি তো শুধুমাত্র দাঁড়িয়ে থাকবো।
-- ফাজলামি করবা বলো...
-- আচ্ছা বাব্বাহ করবো না....
এটা বলেই কোলে তুলে নিলাম আর ওয়াশরুমে ঢুকে ওকে নামালাম আর আমি এক সাইডে দাঁড়িয়ে রইলাম হাতে হাত রেখে, দিয়া লজ্জায় এবার....
-- ওই বাইরে যাও না
-- কেন?
-- লজ্জা লাগে যে...
-- স্বামীর সামনে লজ্জা কিসের?
-- উহহহহ যাও না প্লিজ।
-- বলি চাঁদ দেখাবা না গুন্ডা জগতের ডিপজল হতে হবা এখন আমায়।
সাথে সাথে দিয়া খিলখিল করে হেসে....
-- উহহহহহহহুউউউ একদম না
-- তাহলে ইমরান হাসমি....
-- নাহ তাও না।
আমি এবার এক পা এক পা করে দিয়ার দিকে এগোচ্ছি আর দিয়া তত লজ্জায় রাঙা হয়ে যাচ্ছে।
ও শাওয়ারের নীচে দাঁড়িয়ে আছে পিছনে হাত রেখে আর আমি ওর দিকে হাসতে হাসতে এগোচ্ছি। এক সময়ে ওর কাছে এলাম আর ওর ডানপাশে আমার বামহাতটা রেখে আমার ডানহাতের তর্জনি আঙুলটা ওর ঠোঁটের মাঝে রাখলাম আর ওই আঙুলের উপর আমি আমার ঠোঁট রেখে ওর চোখের দিকে তাকালাম দেখি ওর চোখে ভয় ভয় একটা ভাব এসে গেছে। আমি আমার বাম হাত দিয়ে শাওয়ারটা অন করে দিতে ঝিরঝির করে পানী পড়তে লাগলো দুজনের উপরই, আমি দুষ্টামি করে ওর কোমড়ে হাত রাখতেই ওর শিহরিত হয়ে কেঁপে উঠলো। দিয়া চোখ বন্ধ করে আছে আর হাত গুলো পিছনে রেখে জোরে জোরে শ্বাস ফেলছে। ও এখন পুরাই হাঁপাচ্ছে, আমি ওর ঠোঁট গুলোর তাকাতেই দেখি ওর ঠোঁটের উপরে সাওয়ারের পানী পড়ে ঠোঁট দুটো মিষ্টির মতো রসালো হয়ে গেছে, আমি চোখ বন্ধ করে ওর দুটো গালে হাত রেখে ওর ঠোঁটের উপর আমার ঠোঁট চাপালাম, দিয়ার শ্বাস নেওয়া হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেলো আর শক্ত করে দাঁড়িয়ে রইলো। আমি চোখ খুলে নীচে তাকাতেই দেখি দিয়া খুব জোরে জোরে ওর নিজের পা গুলো ঘষছে।
আমি এবার ঠোঁট ছেড়ে ওর গালে কিস করলাম তারপর চিবুকে তারপর ঘাড়ে নেক্সট বুকের মাঝে নেক্সট নাভীতে একটা আমার ঠোঁট টার্চ করতেই ও আমার মাথাটা চেপে ধরলো। আমি আবারো ওর মুখের কাছে মুখ আনলাম ও চোখ খুলে আমার দিকে তাকিয়ে....
-- আমায় কি বাঁচতে দেবে না নাকি? (দিয়া)
আমি হাল্কা হেসে ওর নাভীতে হাত রেখে.....
-- না আজ তোমায় বাঁচতে দেবো না আমার হাত রেখে।(আমি)
দিয়া এবার আমার জামার বোতামে হাত রেখে আমার চোখে চোখ রাখলো এবং হাঁপাতে হাঁপাতে আমার জামাটা খুলে আমার বুকের মাঝে একটা কিস করলো আর দুটো হাত দুপাশে রাখলো ভাইরে আমি তো এখন পুরাই পাগল হয়ে যাবো।
আমিও খুব হাঁপচ্ছি এখন, জোরে জোরে শ্বাস পড়ছে। আমার এমন অবস্থা দেখে দিয়া ঠোঁট কামড়ে.....
-- কি হলো এতো হাঁপাচ্ছো কেন?
আমি ডিপজলের মতো ঠোঁট ঘষে.....
-- হাঁপাচ্ছি না শুধু ভাবছি আর কষ্ট পাচ্ছি....
-- কি কষ্ট আর কেন?
-- আরে কষ্ট পাবো না একটু পরেই তো আমার ভার্জিনিটি নষ্ট হয়ে যাবে।
দিয়া এবার হেসে আমার প্যান্টের ব্লেটে হাত রাখলো....
-- আহা গো সোনা আমার খুব কষ্ট হচ্ছে বলো
আমি দিয়ার দিকে ছলছল নয়নে.....
-- উহু উহু উহ উহ শুটিয়ে লাল করে দেবো নোংরামী বের করে দেবো....
দিয়া এবার আমার নাভীতে একটা চিমটি কেটে.....
-- উহহহহহহ
আমিও দুষ্টামি করে ওর ঘাড়ে আমার মুখ ঢুকিয়ে......
-- খেলা হবে......
-- ফাজিল একটা, আচ্ছা শোনো না.....
-- হুম বৌ বলো...
-- আমরা দুজন জলের মতো মিশে থাকবো।
-- মানে বুঝলাম না
-- মানে হলো তুমি অক্সিজেন আর আমি কার্বন ডাই অক্সাইড,
-- তো...!
-- আরে ওই দুটো ছাড়া কখনো জল হতে পারে না, তেমনই তুমি আর আমি ছাড়া কখনো সুখে থাকতে পারবো না।
আমি এবার মুখে হাত দিয়ে হেসে....
-- তুমি হয়তো ভুলে গেছো জলের মধ্যে হাইড্রোজেনও থাকে তারমানে কি আমাদের মধ্যে থার্ড পারসন এলেও ক্ষতি নেই...
ভাইরে দিয়া রেগে আমার হাতে কামড় দিয়ে.....
-- কুত্তা এখনই তুই বের হো আমার সামনে থেকে
এটা বলেই আমায় ওয়াশরুম থেকে ঠেলে বের করে দিয়ে দরজা লাগিয়ে দিলো আর আমি দরজায় হাত দিয়ে অসহায়ের মতো...
-- কখনো তো শান্তি দাও, আর কতো দূরে এভাবে ঠেলে রাখবা
দিয়া রেগে....
-- শান্তি চাই তাই না গলাটা টিপে দেবো।
-- এমা তুমি খুনি নাকি
-- বেশি বকবে না ওকে।
-- এমা তুমি কি পুলিশ নাকি যে এতো ভয় দেখিয়ে কথা বলছো
-- এই দেখ ভালো হচ্ছে না কিন্তু, আমায় এখন গোসল সারতে দে..
-- আচ্ছা সারো।
এটা বলেই আমি দরজা থেকে সরিয়ে চলে এলাম।
আমার আবার মাথায় একটা দুষ্টামির বুদ্ধি এলো,
হিহিহি আমায় এভাবে কষ্ট দেওয়া হচ্ছে তাই না দেখাচ্ছি মজা ওয়েট...
আমি বাইরে বের হলাম দেখলাম আন্টি বসে আছে ড্রয়িং রুমে। আমি আন্টির কাছে গিয়ে......
-- আন্টি ওয়াশরুমে পানী আসছে না মনে হয় কেউ ঘুরিয়ে দিয়েছে। আপনি যদি বলেন কোথায় তাহলে আমি গিয়ে ঠিক করে আসতে পারি....
-- ওদিকে....
এটা বলে আঙুল তুলে দেখিয়ে দিলো।
আমি এবার ওখানে গিয়ে পানী লাইনটা অফ করে দিয়ে রুমে চলে এলাম আর ওয়াশরুমের দরজাটায় লক দিয়ে চুপচাপ বসে আছি।
প্রায় দশমিনিট পর দিয়া.....
-- অভ্রওওওওওওওওওওওও আম্মুকে ডেকে দাও প্লিজ একটু।
-- কেন বাবু?
-- ওয়াশরুমে পানী আসছে না তো।
হিহিহি শালা জব্দ হয়েছে
-- বাবু তোমার আম্মু তো এই বাইরে চলে গেলো।
-- ওহ আচ্ছা আমিই আসছি তাহলে।
এটা বলেই দরজার হ্যাংগারে হাত দিয়ে টানতে লাগলো আর বুঝতে পেরে গেলো আমিই দুষ্টামি করছি তাই দিয়া রেগে....
-- অভ্রওওওওওওওওও
আমি ভাব দেখিয়ে....
-- কি হয়সে বলো তো, আমি এখন বিজি আছি
-- বাবু প্লিজ পানীটা অন করে আসো। প্লিজ আমার চোখ জ্বালা করছে তো।
-- উহহহহহহহহ তাহলে বোঝো কত জ্বালা আর আমার তো সারা শরীর জ্বালা করছে তারবেলা
দিয়া এবার ন্যাকা কান্না করতে করতে....
-- আচ্ছা বাবা আমি গোসল সেরে রুমে গেলে তুমি যা ইচ্ছা করবা।
-- আমি কিভাবে তোমায় বিশ্বাস করবো শুনি?
-- ওকে করা লাগবে না, আমি কথা দিচ্ছি তোমায়। লাভ ইউ বাবু আমার সোনা বরটা, আমার জানুটা, আমার কলিজাটা প্লিজ বাবু অন করে দাও আমার খুন জ্বলছে চোখ দুটো প্লিজ প্লিজ প্লিজ।
আমি আমার সরলতা নিষ্পাপ মন নিয়ে পাম্প লাইন অন করে রুমে চলে এলাম।
ভাই এবার খেলা হবে, তাই আমি জামা খুলে বসে আছি। দিয়া আসলেই জড়িয়ে ধরবো।
দিয়া কিছুক্ষন পর টাওয়াল পড়ে বের হয়ে এলো।
হায় হায় ভেজা চুলে অপরূপ সুন্দরী লাগছে, শুধুমাত্র বুকের উপরে শুধু টাওয়ালটা জড়ানো।
আমি থাকতে না পেরে ওকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরলাম আর ওর ভেজা চুলে নাক ঘষতে ঘষতে আমি ওর ভেজা চুলের ঘ্রানে কোথাও যেন হারিয়ে গেলাম। আমি ওর পেটের উপরে হাত রেখে চেপে ধরে আছি আর ওর কানের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে....
-- এই তুমি এতো সুন্দর কেন? যতোবার তোমায় দেখি ততবারই তোমার প্রেমে পড়ে যায়। কি জাদু করেছো আমায় তুমি? তোমায় জড়িয়ে সারাক্ষণ কাটাতে চাই।
হঠাৎ বুঝলাম আমার পেটে কনুইয়ে করে দিয়া একটা মেরে আমার সামনে ঘুরে দাঁড়ালো আর আঙুল তুলে....
-- পাম দেওয়া হচ্ছে তাই না ফাজিল হারামী পাম্প লাইন বন্ধ করেছিলি কেন আগে তুই বল?
-- এমা তুমি এরকম লক্ষীর মেয়ে থেকে পেত্নির রূপ নিলে কেন? তোমার তো কথা ছিলো এখন রোমান্স করার।
-- উহহহহজ রোমান্স না কচু আয় না মটকে ফেলবো।
-- এমা কি মটকাবে দেখো ওটাই কিন্তু আমার ভবিষ্যত
দিয়া এবার হেসে আমার গাল টেনে....
-- ঘাড় বলতে চেয়েছি ফাজিল
আমি খিলখিল করে হেসে.....
-- ওকে আমি বাইরে যাচ্ছি তুমি চেঞ্জ করে নাও।
দিয়া এবার ঘাড় নেড়ে....
-- নাহ তুমি এখানে থাকবে আর আজ তুমি আমার ড্রেস চেঞ্জ করে দেবে।
আমি শুনেই অবাক, শালা মেঘ চাইতে না চাইলেও বৃষ্টি
অবশ্য বাস্তবে আমার বাসার এদিকে টানা ৩০ মিনিট শিলা বৃষ্টি হয়েছে, অনেকের অনেক ক্ষয় ক্ষতিও হয়েছে তারমধ্যে আমাদেরও। মন অনেক খারাপ
আমি এবার চোখ নামিয়ে....
-- আমি....
-- জ্বি তুমি
এটা বলেই আমার হাতটা ধরে......
-- কি হলো টাওয়াল খুলে চেঞ্জ করে দাও?
ভাইরে আমার খুব লজ্জা লাগছে।
-- ইশ আমার ভাবতেও লজ্জা লাগছে আজকাল আমরা একে অপরের সামনে জামা প্যান্ট খুলছি
দিয়া হাল্কা হেসে লজ্জা পেয়ে.....
-- এটা কি সবার সামনে বলা কি খুবই দরকার ছিলো?
-- সবার মানে.....
-- এই যে তোমার পাঠক ভাইয়ারা যে আছেন।
-- উহুহুহু ওরা একদম পবিত্র।
-- পবিত্র না অন্যকিছু
-- আচ্ছা বাদ দাও, এখন তাহলে খুলি.....
-- হুহহহহহ
আমি এবার ওর টাওয়ালটা হাত দিয়ে টানতেই কারেন্ট চলে গেলো।
দেখলেন পাঠক ভাইয়ারা আপনাদের আর শোনানো হলো না পরবর্তী অংশটা। তবে এতোটুকু বলি অভ্র এখন ইতিহাস লেখছে। আজকের পর্বে একটু রসমালাইটা হয়তো বেশিই হয়ে গেছে,সো ডায়াবেটিস হয়ে গেলে আমি দায়ী না।
--- #This_Story_The_End ---