সিনিয়র মেয়ে যখন আদুরে বউ পর্ব ২
-- ওই খোলেন খেলবো আপনার সাথে।
আমি মোবাইলটা পকেট থেকে বের করে ডাইরেক্ট বলে দিলাম,
এটা শুনেই মেয়েটা আমার দিকে অবাক হয়ে রাগী লুকে তাকালো -- খুলবো মানে?
-- জ্বি জলদি খুলুন আমিও খুলছি, কি হলো ফাস্ট।
ভাইরে বুঝতে পারছিনা মেয়েটা কেন এতো রেগে যাচ্ছে আবারো রেগে...
-- দেখুন সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছেন আপনি?
-- উফ আমি আর থাকতে পারছি খুলুন না।
সোজা দেখি মেয়েটা ফোন রেখে আমার কলার ধরলো।
আমি এরকম ব্যবহার দেখে আশ্চর্য হলাম, এবাবা আমার বাসায় এসে আমাকেই এভাবে ধরেছে ছাড়বো না, শুটিয়ে লাল করে দেবো নোংরামী বের করে দেবো।
মেয়েটা পুরাই রেগে ধানী লঙ্কার মতো রেগে আগুন হয়ে....
-- কি খুলবো হুম আর লজ্জা করে না প্রথমেই এসে এসব কথা বলতে।
-- যাহ বাবা এখানে আবার লজ্জার কি আছে? আমি তো তখন থেকে আপনাকে ফ্রি ফায়ার গেমটা ওপেন করার কথা বলতেছিলাম।
সাথে সাথে মেয়েটা আমার জামার কলার ছেড়ে চোখ নীচে নামিয়ে নিলো লজ্জার সাথে আর বিছানায় বসে মোবাইলটা হাতে নিয়ে মুচকি হেসে.....
-- হিহিহি ওয়েট, আমি বুয়াহটা নিয়ে নিই তারপর তুমি খেলবা আমার সাথে।
তুমি শুনতেই আমি রেগে গেলাম, তুমি মানে আপন করতে চাইছে আমায়, আমায় স্বামী বানাতে চাইছে, উহু ওটি তো হচ্ছে না আমি চাই শুধু টিমমেট বানাতে। তাই আমি.....
-- এই তুমি মানে কি হুম আপনি বলবেন?
মেয়েটা গেমে আসক্ত হয়ে এবার বিরক্ত স্বরে...
-- উফফফফ ওয়েট প্লিজ বেবি, আমি তো আছি নাকি? ।
-- এই বেবি মানে আমি কি বাচ্ছা নাকি?
-- নাহ তুমি বাচ্ছা না তবে তুমি বাচ্ছার থেকেও কিছু কম না।
-- মানে কি?
-- এই যে তুমি বাচ্ছার মতো বাহানা করে বলছো খুলো গেম খেলবো হিহিহি।(মুচকি মুচকি হেসে)
রেগে আমি আর কিছু না বলে শুয়ে পড়লাম একটা সাইডে এসে।
আমিও এবার গেম ওপেন করলাম, ততক্ষনে ওর গেম খেলা শেষ।
আমিও শুয়ে শুয়ে গেম খেলছি, ও এবার আমার দিকে অনেকক্ষন তাকিয়ে রইলো তাই আমি....
-- যান ওয়াশরুমে ফ্রেশ হয়ে আসুন, না জানি কয়কিলো আটা ময়দা মাখছেন?
ভাইরে সাথে সাথে মেয়েটা মুখের ঘোমটা সরিয়ে চোখ গুলো বড়ো বড়ো করলো আমার সামনে এসে রেগে, ভাই এতো কোনো পেত্নি নয় এতো পরী ওহো মাশাল্লাহ, পুরাই আগুন জাস্ট ডিভাইন। কাজল রাঙা দুটি চোখ, চোখের রাগী লুকে হাল্কা চাওনি, ঠোঁটে হাল্কা গোলাপী রঙের লিপস্টিক।
আমি মুগ্ধ হয়ে মেয়েটার দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে একটা লম্বা শ্বাস নিলাম।
শালা একটা মেয়ে এতো সুন্দর কিভাবে হতে পারে?
হঠাৎ আমার মুখ ফসকে.....
-- উপরওয়ালা ওই আকাশের চাঁদকে না রেখে যদি আপনাকে রাখতো সত্যিই আরো কতো সুন্দর লাগতো তাই না।
মেয়েটা আমার কথা শুনে রেগে....
-- ও হ্যালো ফ্লাট করবি না একদম ওকে
-- এই তুই মানে
-- তুই তো আমার থেকে জুনিয়র আর হ্যাঁ বিয়েটা আমি পরিস্থিতির চাপে পড়ে করেছি।
-- এমা আপনি তো এই একটু আগে ভালোভাবে কথা বলছিলেন এখন এমন ভাবে বলছেন কেন?
-- আমার ইচ্ছা।
উফফফ এই মেয়ের সাথে বকাই বেকার, ধ্যাত
-- বলছি খেলতে পারবো তো আপনার সাথে
আবারো মেয়েটা রাগী লুক দিয়ে....
-- মানে
-- আরে গেম গেম।(হাল্কা হেসে)
-- জ্বি। আর হ্যাঁ ওখানে গিয়ে ঘুমা তুই।
এটা বলেই সোফার দিকে বালিশ ছুঁড়ে দিলো, আমি রেগে....
-- ওইইই এটা কি আপনার বাপের খাট নাকি
-- জ্বি না তবে আজ থেকে আমারো খাট।
-- বড্ড ঝগড়ুটে তো আপনি, সুন্দর চেহারার পিছে যে একটা দজ্জাল মেয়ের কাণ্ডকারখানা আছে সেটা হয়তো কেউ জানে না।
আমি এবার উঠে এসে সোফায় এসে বসলাম।
আমি এবার মাথা ঠান্ডা করে....
-- বলছি শোনেন না আমায় একটু র্যাংক পুশ করিয়ে দেবেন.... না মানে আপনি অনেক পিরো প্লেয়ার তো।
দিয়া একটু ভাব দেখিয়ে...
-- ওকে বাট তোর লেভেল কতো?
-- বেশি না এই এক সপ্তাহ খেলছি মাত্র ১৭ লেভেল।
সাথে সাথে দিয়া আমার দিকে তাকিয়ে খুব হেসেহেসে...
-- লল, একটা নুবের সাথে আমি খেলবো।
আমি এবার মাথা নিচু করে একটু ইমোশনালের অ্যাক্টিং করে...
-- আজ আমি নুব বলে কেউ খেলতে চাই না আমার সাথে হুহুহুহু। ওকে আমি নিজেই খেলবো একা.....
দিয়া আমার দিকে করুন দৃষ্টিতে তাকিয়ে....
-- আচ্ছা, লবিতে আয়, ইনভাইট দিচ্ছি, আইডি নাম্বার বল....
-- 548392....... সাথে রিকুয়েস্টটাও দিয়ে দিয়েন।
-- এহহহহহ নুবদের ফ্রেন্ডলিস্টে আমি রাখিনা।
আমি শুনে....
-- ওমা তাই নাকি ভুলে যাবেন না আমি আপনার স্বামী
-- এই স্বামী মানে আমি তোকে স্বামী হিসাবে মানি না।
-- এহহহহহহ এমন করছেন যেন আমি আপনাকে বৌ হিসাবে মানি আপনি কোনো বাসার বৌমা না কোনো বাসার বিপদ বুঝলেন তো।
-- ও হ্যালো
-- কি হ্যালো হুম? ওই হ্যালোকে না হাই করে দেবো।
-- ধ্যাত, ইনভাইট দিচ্ছি গেমে আয়।
-- ওকে
এবার ম্যাচ স্টার্ট দিলো, আমি দিয়ার সাইডে সাইডে ছুটছি। দিয়া এবার....
-- অভ্র ওই লাল ড্রামটার কাছে যা।
আমি ওর কথামতো ওখানেই যেতেই আমায় ও নক করে রেগে....
-- ওই আমার থেকে দূরে ছুটবি একদম কাছে আসার ট্রাই করবি না।
-- কেন?
-- যদি আমার শরীরে টার্চ করিস, আমি চাই না আমার এই পবিত্র শরীরটাকে তোর মতো নুবের সাথে টার্চ করাতে
আমি দিয়ার দিকে একবার হাঁ হয়ে তাকালাম, শালা শেষে আমি একজন পাগলীকে বিয়ে করলাম
অবশেষে আমায় রিভাইভ করলো, প্রায় অনেকক্ষন খেলছি হঠাৎ একটা গেমে আমি রেগে.....
-- আমার একটা হেলমেট লাগবে, প্লিজ দিয়া আমি আর পারছিনা প্লিজ আমায় একটা হেলমেট। ভয় লাগছে খুব।
দিয়া এবার আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে....
-- নটিবয়, আমি কি নিয়ে বসে আছি নাকি, তোমার তো নিয়ে আসা দরকার ছিলো আজ, জানো না আজ কতোটা জরুরি।
-- মানে কি? প্লিজ একটা হেলমেট মার্ক করো না লেভেল দুই তিন যেকোনো একটা হলেই চলবে।
-- চল লুটজোনে যায় ওখানে নিশ্চয় পাওয়া যাবে।
-- আচ্ছা চলেন।
অবশেষে আমি একটা হেলমেট পেলাম।
একটা মার্ডারও করলাম অনেক কষ্টে, দেখলাম দুই বিচি একটা গান আছে, এই গানটা নাকি পিরো প্লেয়াররা ইউজ করে।
আরে ভাই আমিও করবো আমিও কম নাকি, আপনাদের অভ্র ভাই ff পিরো প্লেয়ার
আমি দিয়ার পিছনে পিছনে ছুটছি, হঠাৎ একটা এনিমি আমার পিছন থেকে ড্যামেজ দিতে লাগলো, আমি দুই বিচি গানটা নিয়ে ওই এনিমিটার দিকে মারতে লাগলাম, আরে ভাই এতো লেটে গুলি বের হচ্ছে কেন? মনে হচ্ছে আমি ঠিক মতো চালাতে পারছিনা! তাই আমি গেমে থাকা আসক্ত মনে চিৎকার করে....
-- ওই ওই আমি দুই বিচি কিভাবে ইউজ করবো?
দিয়া আমার কথা শুনে হাল্কা লজ্জা পেয়ে রাগী লুক দিলো।
আমি আবারো....
-- আরে বলো না দুই বিচি কিভাবে ইউজ করে?
-- হিহিহি মানে
-- আরে দুই বিচি গানটা কিভাবে ইউজ করে?
-- ওটা লাফিয়ে লাফিয়ে ইউজ করবা তাহলে হেডশর্ট লাগবে।
-- ওকে ওকে ওকে, আচ্ছা আচ্ছা।
আমি গেমের মুডে এখন আছি, হঠাৎ দেখি দিয়াকে কে যেন ড্যামেজ করতে লাগলো, ও সাথে সাথে গ্লু ওয়াল লাগিয়ে হিল করতে থাকলো বাট একটা এনিমি আমাদের দিকে এগিয়ে আসছে এটা দেখে দিয়া....
-- আরে যাও ওকে মারো।
আমি ঘাড় নেড়ে....
-- নাহ আমি পারবো না, ভয় লাগছে।
-- আরে যাও পারবা তুমি।
আমি মনে হাল্কা জোর পেয়ে এগিয়ে গেলাম এবং ওই এনিমিকে যাইহোক করে মারলাম, শালা মনে অতিরিক্ত খুশি আসছে মনে হচ্ছে আমি একাই পিরো। তাই আমি একটু ভাব দেখিয়ে....
-- দেখলেন তো আমার ক্যালমা, আমি এখন প্রো বান্দা।
দিয়া এবার ওর ক্যারেকটার আমার কাছে নিয়ে এসে হেসে....
-- ওরে আমার প্রো বান্দারে
এটা বলে আবারো দৌড়াতে শুরু করলো।
কিছুটা দূরে গিয়ে.....
-- এই অভ্র কাছে আসো।
-- না আমায় নক করে দেবেন আমি যামু না...
-- এই আসো
-- ওকে।
আমি এবার কাছে যেতেই প্রপোজ ইমোট দিয়ে আমার সামনে বসলো, আমি সাথে সাথে আমার হাতে থাকা ছুরি নিয়ে মারতে লাগলাম হ্যাঁট এসব প্রেম ভালোবাসা আমার দ্বারা হবে না।
দিয়া এবার...
-- কি হলো এমন করছো কেন?
-- আমায় এসব ইমোট একদম দেখাবেন না
-- কেন?
-- কেন মানে তুমি বুঝো না আপনিও পরিস্থিতির চাপে বিয়ে করছো আর আমিও। সো এসব দেখানো উচিত না।
মেয়েটা এবার ভাব দেখিয়ে...
-- উহহহহহহ আমার বয়েই গেছে।
এটা বলেই গেম অফ করে ওয়াশরুমে চলে গেলো ফ্রেশ হতে, ও আসার পর আমিও ফ্রেশ হয়ে বাইরে আসতেই দেখি দিয়া ঘুমিয়ে পড়েছে আর ফ্যানের বাতাসে ওর নাভীর উপরের কাপড়টা সরিয়ে গেছে তাই আমি কাপড়টা ঢাকা দেওয়ার জন্য ওর শাড়িতে টার্চ করা মাত্রই ও আমার হাত ধরে চোখ বন্ধ করেই....
-- এইইইইইইইই কি করছিলিস তুই?
-- আপনি যা ভাবছেন তা না, কাপড়টা সরিয়ে যাচ্ছিলো তাই আমি ঠিক করছিলাম আর কি? (আমি ভয় পেয়ে)
-- আমি বুঝি কিছু বুঝি না, সর তুই। একটা থাপ্পড় দিলে সব ঠিক ন্যাকামির ভূত মাথা থেকে চলে যাবে
আমি এবার ঘাড় নেড়ে....
-- ওকে আর হবে না।
আমি এবার গুটিগুটি পায়ে সোফার কাছে এসে নিষ্পাপ শিশুর মতো শুয়ে পড়লাম। মাঝে মাঝে দিয়ার দিকে তাকাচ্ছি আর চুপিচুপি....
-- উহহহহহহহহ খুব ঘ্যাম তাই না আমিও পিরো হয়ে দেখিয়ে দেবো খেলা কাকে বলে? আর আমি তো স্বামী সো আমার তো অধিকার আছেই স্ত্রীকে টার্চ করার
পরেরদিন সকালে পাশের বাসার এক ভাবী এসে.....
-- ভাই হেলমেট কি কম পড়েছিলো নাকি? আর হ্যাঁ গানটা একটু আস্তে চালিও নয়লে খুব যন্ত্রনা করবে যে।(ভাবী)
আমি ভাবীর দিকে তাকিয়ে......
-- কি বলছেন ভাবী এসব?
-- উহহহহ যেন ধোয়া তুলসি পাতা কিছুই জানে না, কাল রাতে অতো জোরে জোড়ে কি শব্দ আসছিলো শুনি?
আমি এবার গালে হাত দিয়ে....
-- কিসের শব্দ বলেন তো?
-- ওই যে হেলমেট দাও না আমায় একটা, আরো কি কি, ইশ কি লজ্জা
আমি এবার হাল্কা হেসে....
-- আরে ওটা তো খেলছিলাম তাই ওরকম করে বলছিলাম।
ভাবী এবার আরো হেসে লজ্জা পেয়ে....
-- একটু আস্তে খেলো ভাই নয়তো এবার ভেঙে যাবে।
-- মানে কি ভাঙবে?
-- হিহিহি মানে খাট।
-- খাট ভাঙবে কেন? গেম খেললে আবার খাট ভাঙে নাকি?
ভাবী এবার আমায় একটু ঠেলে....
-- নটি একটা। একরাতেই খুব কথা শিখেছো তাই না।
-- যাহ বাবা।
আমি কোনো কথা না বুঝতে পেরে রুমে চলে এলাম।
রুমে এসে সোফায় বসে আছি। কিছুক্ষন পর বুঝতে পারলাম ওয়াশরুম থেকে কেউ যেন বেরিয়ে এলো, আমি মাথা তুলে দেখতেই দেখলাম দিয়া টাওয়াল পড়ে ওয়াশরুম থেকে গোসল সেরে বের হচ্ছে।
ভাইরে আমার তো ওকে অমন অবস্থায় দেখে আমার তো বেহাল অবস্থা। উফফফফ কিভাবে যে শান্তনা দিই।
বুকটা কেমন করে উঠছে। উফফফফফ পুরাই আগুন শালা মনে হচ্ছে মেরে ফেলবে।
ও আমার কাছে আসতেই আমি মাথা নিচু করে নিলাম, দিয়া আমার মাথায় একটা থাপ্পড় দিয়ে....
-- ঠিক নির্লজ্জ এর আমায় এরকম অবস্থায় দেখতে রুমে চলে এসেছো তাই না, যাও বাইরে যাও
আমি ওর কথা মতো বাইরে চলে এলাম, কিছুক্ষন পর আবার আমি রুমে গেলাম এতোক্ষনে ওর চেঞ্জ করা কমপ্লিট।
আমি রুমে ঢুকে দেখলাম ও বিছানায় বসে আছে শাড়ি পড়ে।
আমি ওর দিকে তাকালাম বেশ মিষ্টি লাগছে।মেয়েটাকে ব্লাক কালারের শাড়িটাতে ওকে বেশ মানিয়েছে কারন ও ফর্সা আর কালো শাড়িতেই বেশ ভালো লাগছে আজ ওকে। আমি দেখে একটা ঢোক গিললাম, উফফফফফফ কি মিষ্টি লাগছে মেয়েটাকে কেন জানিনা মেয়েটাকে এতো বেশি ভালো লাগা শুরু করেছে।
আমি দিয়ার দিকে না তাকিয়ে অন্যকিছুর ভাব নিলাম, কেন জানিনা মেয়েটাকে এতো ভালো লাগা শুরু করেছে। শালা আমার মতো সিঙ্গেলদের এটাই প্রব্লেম যেকোনো মেয়েকে দেখলেই ভালো লাগে। হাহাহা আমি তো সারাজীবনেও একটাও প্রেম করিনাই। আমি সোজা বিয়ে
আমি দিয়াকে না বুঝতে দিয়ে....
-- আপনাকে বেশ সুন্দর লাগছে।
-- ধন্যবাদ
-- জ্বি তবে আরো বেশি সুন্দর লাগতো যদি আপনার কপালের মাঝে একটা লাল টিপ থাকতো।
মেয়েটা এবার হাল্কা হেসে আমার কাছে এলো আর আমার দিকে তাকিয়ে....
-- যখন দেখছো সুন্দর লাগবে তখন নিজেই তো লাগিয়ে দিতেই পারেন।
আমি হাল্কা হেসে....
-- সত্যিইইইই
আমি এটা বলেই আমি একটা টিপ নিয়ে ওর সামনে এলাম আর ওর কপালের কাছে নিয়ে যেতেই ও মুচকি হেসে....
-- এই তুমি না আমায় স্ত্রী হিসাবে মানো না তাহলে আমায় টার্চ করছো কেন?
আমি এবার সাথে সাথে...
-- সত্যিই তো আমি কেন আপনাকে টার্চ করতে যাবো, সরি সরি।
এটা বলেই আমি হাত ফিরিয়ে নিলাম। দিয়া আমার দিকে তাকিয়েই রইলো এবং কিছুক্ষন পর একটা লম্বা শ্বাস ফেলে আমার দিকে তাকিয়ে মাথা নিচু করে আমার চোখের সামনে থেকে চলে গেলো।